বিয়ের পরের জীবনটা এনজয় করছি:শুভশ্রী

প্রকাশিত: ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০৪:০৮:৪৯

বিয়ের পরের জীবনটা এনজয় করছি:শুভশ্রী

হনিমুন’ দিয়ে শেষ করেছিলেন। ‘রসগোল্লা’ দিয়ে শুরু করছেন।
শেষ বা শুরু করছেন কে? ‘হনিমুন’ বা ‘রসগোল্লা’ই বা কী?
প্রথম প্রশ্নের উত্তর শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। আর ‘হনিমুন’ বা ‘রসগোল্লা’ দু’টোই হল বাংলা ছবি।

আসলে শুভশ্রীর জীবনে একটা পরিবর্তন এসেছে। গত মে মাসে পরিচালক রাজ চক্রবর্তীকে বিয়ে করেছেন তিনি। প্রি-ম্যারেজ ফেজ কাটিয়ে এখন পোস্ট ম্যারেজ ফেজ চলছে তাঁর। বিয়ের আগে শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘হনিমুন’। আর বিয়ের পর প্রথম মুক্তি পেতে চলেছে ‘রসগোল্লা’।

পাভেল পরিচালিত ‘রসগোল্লা’ মুক্তি পাবে আগামী ২১ ডিসেম্বর। সে ছবিতে অতিথি শিল্পীর ভূমিকায় রয়েছেন শুভশ্রী। তাঁর চরিত্রের নাম মালকানজান। আগরার এক বাঈজি তিনি। যাঁর সঙ্গে রসগোল্লার আবিষ্কর্তা নবীনচন্দ্র দাশের সম্পর্ক ছিল দিদি এবং ভাইয়ের। নবীনচন্দ্রকে দোকান তৈরি করার জন্য টাকাও দিয়েছিলেন মালকানজান।

আরও পড়ুন, একটা ফাঁকা ছেলে খুঁজে দিন, আই উইল লভ টু ডেট, বলছেন স্বস্তিকা

কিন্তু শুভশ্রী মানেই নায়িকা। শুভশ্রী মানেই তিন ঘণ্টা সিনেমা হলের পর্দা জুড়ে থাকবেন। তা হলে এত কম স্ক্রিন প্রেজেন্সের একটা কাজে রাজি হলেন কেন? নায়িকার উত্তর, ‘‘আসলে রসগোল্লা বললেই বাঙালি বা কলকাতার কথা প্রথম মনে পড়ে। এই চরিত্র রসগোল্লার ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে। তাই অল্প সময়ের স্ক্রিন প্রেজেন্স হলেও আমি রাজি হয়েছিলাম।’’

‘রসগোল্লা’র প্রযোজনা সংস্থা ‘উইন্ডোজ’-এর সঙ্গে প্রথম কাজ করলেন শুভশ্রী। প্রথম কাজ করলেন পাভেলের সঙ্গেও। কিন্তু কোথাও কোনও সমস্যার মুখোমুখি হননি তিনি। ‘‘আমার দু’দিনের শুটিং ছিল। শিবুদা আর পাভেল আমাকে ভাল করে বুঝিয়ে দিয়েছিল। কোনও প্রবলেম হয়নি। আমি কিন্তু খুব ভাল স্টুডেন্ট। ডিরেক্টর যেমন বলে দেয়, ঠিক তেমনটা করার চেষ্টা করি। এই চরিত্রটাও আগে থেকে নিজের মতো প্রিপারেশন না করে, ডিরেক্টরের কথায় ভরসা করেছিলাম’’ হেসে বললেন নায়িকা।

‘রসগোল্লা’য় এক নতুন জুটিকে দেখবেন দর্শক। উজান এবং অবন্তিকা। উত্তরসূরীদের অকুণ্ঠ প্রশংসা করলেন শুভশ্রী। তাঁর কথায়, ‘‘সেটে তো উজান আমার পিছন থেকে কথা বললে কখনও কখনও মনে হত কৌশিকদা কথা বলছে। খুব ভাল কাজ করেছে। কৌশিকদা-চূর্ণীদির ছেলে, ভাল তো হবেই। আর অবন্তিকাকেও দেখতে খুব ভাল লেগেছে। আমি পাভেলকে বলেছিলামও যে কাস্ট খুব ভাল হয়েছে। বাকি কাজের ব্যপারটা ছবি দেখে বলতে পারব।’’

এই মুহূর্তে হাতে কোনও প্রজেক্ট নেই শুভশ্রীর। ইচ্ছে করেই কোনও কাজ রাখছেন না। ‘‘আসলে আমি এই সময়টা এনজয় করছি। বিয়ের পরের জীবনটা দারুণ লাগছে। সে কারণেই কাজ করছি না। নেক্টট ইয়ারে হয়তো আবার শুরু করব’’ কনফেস করলেন নায়িকা।

বিয়ের পর প্রথম ক্রিসমাস। খুবই স্পেশ্যাল শুভশ্রীর কাছে। কারণ ‘রসগোল্লা’ মুক্তির দিনই মুক্তি পাবে রাজ চক্রবর্তীর ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চারস অব জোজো’। অর্থাত্ বক্স অফিসে কর্তা-গিন্নির সহাবস্থান। না! এটাকে লড়াই হিসেবে দেখতে নারাজ শুভশ্রী। বরং আশীর্বাদ হিসেবে দেখতে চান তিনি।

হনিমুন’ দিয়ে শেষ করেছিলেন। ‘রসগোল্লা’ দিয়ে শুরু করছেন।

শেষ বা শুরু করছেন কে? ‘হনিমুন’ বা ‘রসগোল্লা’ই বা কী?

প্রথম প্রশ্নের উত্তর শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। আর ‘হনিমুন’ বা ‘রসগোল্লা’ দু’টোই হল বাংলা ছবি।

আসলে শুভশ্রীর জীবনে একটা পরিবর্তন এসেছে। গত মে মাসে পরিচালক রাজ চক্রবর্তীকে বিয়ে করেছেন তিনি। প্রি-ম্যারেজ ফেজ কাটিয়ে এখন পোস্ট ম্যারেজ ফেজ চলছে তাঁর। বিয়ের আগে শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘হনিমুন’। আর বিয়ের পর প্রথম মুক্তি পেতে চলেছে ‘রসগোল্লা’।


পাভেল পরিচালিত ‘রসগোল্লা’ মুক্তি পাবে আগামী ২১ ডিসেম্বর। সে ছবিতে অতিথি শিল্পীর ভূমিকায় রয়েছেন শুভশ্রী। তাঁর চরিত্রের নাম মালকানজান। আগরার এক বাঈজি তিনি। যাঁর সঙ্গে রসগোল্লার আবিষ্কর্তা নবীনচন্দ্র দাশের সম্পর্ক ছিল দিদি এবং ভাইয়ের। নবীনচন্দ্রকে দোকান তৈরি করার জন্য টাকাও দিয়েছিলেন মালকানজান।

আরও পড়ুন, একটা ফাঁকা ছেলে খুঁজে দিন, আই উইল লভ টু ডেট, বলছেন স্বস্তিকা

কিন্তু শুভশ্রী মানেই নায়িকা। শুভশ্রী মানেই তিন ঘণ্টা সিনেমা হলের পর্দা জুড়ে থাকবেন। তা হলে এত কম স্ক্রিন প্রেজেন্সের একটা কাজে রাজি হলেন কেন? নায়িকার উত্তর, ‘‘আসলে রসগোল্লা বললেই বাঙালি বা কলকাতার কথা প্রথম মনে পড়ে। এই চরিত্র রসগোল্লার ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে। তাই অল্প সময়ের স্ক্রিন প্রেজেন্স হলেও আমি রাজি হয়েছিলাম।’’

‘রসগোল্লা’র দৃশ্যে শুভশ্রী।

‘রসগোল্লা’র প্রযোজনা সংস্থা ‘উইন্ডোজ’-এর সঙ্গে প্রথম কাজ করলেন শুভশ্রী। প্রথম কাজ করলেন পাভেলের সঙ্গেও। কিন্তু কোথাও কোনও সমস্যার মুখোমুখি হননি তিনি। ‘‘আমার দু’দিনের শুটিং ছিল। শিবুদা আর পাভেল আমাকে ভাল করে বুঝিয়ে দিয়েছিল। কোনও প্রবলেম হয়নি। আমি কিন্তু খুব ভাল স্টুডেন্ট। ডিরেক্টর যেমন বলে দেয়, ঠিক তেমনটা করার চেষ্টা করি। এই চরিত্রটাও আগে থেকে নিজের মতো প্রিপারেশন না করে, ডিরেক্টরের কথায় ভরসা করেছিলাম’’ হেসে বললেন নায়িকা।

আরও পড়ুন, #মিটু? ইন্ডাস্ট্রিতে কোনও কিছু ইচ্ছের বাইরে হয় না, বললেন শর্বরী

‘রসগোল্লা’য় এক নতুন জুটিকে দেখবেন দর্শক। উজান এবং অবন্তিকা। উত্তরসূরীদের অকুণ্ঠ প্রশংসা করলেন শুভশ্রী। তাঁর কথায়, ‘‘সেটে তো উজান আমার পিছন থেকে কথা বললে কখনও কখনও মনে হত কৌশিকদা কথা বলছে। খুব ভাল কাজ করেছে। কৌশিকদা-চূর্ণীদির ছেলে, ভাল তো হবেই। আর অবন্তিকাকেও দেখতে খুব ভাল লেগেছে। আমি পাভেলকে বলেছিলামও যে কাস্ট খুব ভাল হয়েছে। বাকি কাজের ব্যপারটা ছবি দেখে বলতে পারব।’’

আরও পড়ুন, ‘কম্পিটিশন? কার সঙ্গে? বুম্বাদা সব সময় নম্বর ওয়ান’

এই মুহূর্তে হাতে কোনও প্রজেক্ট নেই শুভশ্রীর। ইচ্ছে করেই কোনও কাজ রাখছেন না। ‘‘আসলে আমি এই সময়টা এনজয় করছি। বিয়ের পরের জীবনটা দারুণ লাগছে। সে কারণেই কাজ করছি না। নেক্টট ইয়ারে হয়তো আবার শুরু করব’’ কনফেস করলেন নায়িকা।

বিয়ের পর প্রথম ক্রিসমাস। খুবই স্পেশ্যাল শুভশ্রীর কাছে। কারণ ‘রসগোল্লা’ মুক্তির দিনই মুক্তি পাবে রাজ চক্রবর্তীর ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চারস অব জোজো’। অর্থাত্ বক্স অফিসে কর্তা-গিন্নির সহাবস্থান। না! এটাকে লড়াই হিসেবে দেখতে নারাজ শুভশ্রী। বরং আশীর্বাদ হিসেবে দেখতে চান তিনি।

প্রজন্ম নিউজ /ফখরুল ইসলাম 

পাঠকের মন্তব্য (০)

লগইন করুন





ব্রেকিং নিউজ